কিভাবে স্টার্টআপ মিউজিক, কম্পিউটার বন্ধ মিউজিক, Error Music এবং অন্যান্য কমন মিউজিক বাদ দিয়ে সম্পূর্ন বাংলা ভাষায় মিউজিক সেট করুন আপনার কম্পিউটারে। নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করুন এরপর পাসওয়ার্ড এর জন্য আমায় ফোন করুন।
মোবাইল-+8801735719767
ডাউনলোড লিংক এখানে DOWNLOAD
Wednesday, 5 December 2012
Saturday, 1 December 2012
Monday, 30 July 2012
Free IDM ( Internet Download Manager ) 5.18 Full Version
IDM ( Internet Download Manager ) 5.18.2 + Patch
Internet Download Manager (IDM) is a tool to increase download speeds by up to 5 times, resume and schedule downloads. Comprehensive error recovery and resume capability will restart broken or interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages. Simple graphic user interface makes IDM user friendly and easy to use.Internet Download Manager has a smart download logic accelerator that features intelligent dynamic file segmentation and safe multipart downloading technology to accelerate your downloads. Unlike other download managers and accelerators Internet Download Manager segments downloaded files dynamically during download process and reuses available connections without additional connect and login stages to achieve best acceleration performance.
Internet Download Manager supports proxy servers, ftp and http protocols, firewalls, redirects, cookies, authorization, MP3 audio and MPEG video content processing. IDM integrates seamlessly into Microsoft Internet Explorer, Netscape, MSN Explorer, AOL, Opera, Mozilla, Mozilla Firefox, Mozilla Firebird, Avant Browser, MyIE2, and all other popular browsers to automatically handle your downloads. You can also drag and drop files, or use Internet Download Manager from command line. Internet Download Manager can dial your modem at the set time, download the files you want, then hang up or even shut down your computer when it's done.
Internet Download Manager (IDM) is a tool to increase download speeds by up to 5 times, resume and schedule downloads. Comprehensive error recovery and resume capability will restart broken or interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages. Simple graphic user interface makes IDM user friendly and easy to use.Internet Download Manager has a smart download logic accelerator that features intelligent dynamic file segmentation and safe multipart downloading technology to accelerate your downloads. Unlike other download managers and accelerators Internet Download Manager segments downloaded files dynamically during download process and reuses available connections without additional connect and login stages to achieve best acceleration performance.
Internet Download Manager supports proxy servers, ftp and http protocols, firewalls, redirects, cookies, authorization, MP3 audio and MPEG video content processing. IDM integrates seamlessly into Microsoft Internet Explorer, Netscape, MSN Explorer, AOL, Opera, Mozilla, Mozilla Firefox, Mozilla Firebird, Avant Browser, MyIE2, and all other popular browsers to automatically handle your downloads. You can also drag and drop files, or use Internet Download Manager from command line. Internet Download Manager can dial your modem at the set time, download the files you want, then hang up or even shut down your computer when it's done.
Monday, 23 July 2012
ল্যাপটপের টুকিটাকি
**বর্তমান সময়ের সব
ল্যাপটপ ব্যবহার করে Li-ion (লিথিয়াম-আয়ন) ব্যাটারী। এই ব্যাটারীগুলোতে
"মেমোরী এফেক্ট" জাতীয় জিনিসটা নাই। মেমোরী এফেক্ট কাজ করতো পুরোন
নিকেল-ক্যাডমিয়াম ব্যাটারীগুলোতে। এটার মানে অনেকটা এরকম যে ব্যাটারী ফুল
চার্জ করা হলো, কিন্তু ব্যবহার করা হলো মাত্র ৫০%।
পরের বার চার্জ দেয়ার সময় ব্যাটারী ভুলে যায় যে তার ৫০% অলরেডী চার্জড, সে ৫০% চার্জ করে এবং আস্তে আস্তে ধরে নেই, ওই ৫০% ই তার মূল ক্যাপাসিটি। (কি আজিব!!) ওইসব ব্যাটারীতে পুরো পারফর্মেন্স পেতে আপনাকে না চাইলেও ব্যাটারী ফুল ডিসচার্জ করতেই হতো। লিথিয়াম ব্যাটারীতে এই সমস্যা নেই , কাজেই যে কোন সময়ই চার্জে দিতে পারেন।
**লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারী গুলো ৩০০-৫০০ সাইকেল পর্যন্ত তার ফুল ক্যাপাসিটি তে সার্ভ করতে পারে, তারপর তার পারফর্মেন্স আস্তে আস্তে ড্রপ করে। খুব সম্ভবত ৩০০-৫০০ সাইকেল পরে ক্যাপাসিটি ২০% কমে যায়। তখন ব্যাটারী ক্যালিব্রেশন খানিকটা সহায়তা করে।
**লিথিয়াম ব্যাটারী প্রথম ব্যাবহারের পূর্বে সম্পূর্ণ চার্জ করে নেয়া উচিত। তবে দোকানদার যদি বলে থাকে ব্যাটারী ৮ঘন্টা চার্জ দিবেন ব্যাবহার করার আগে, তাহলে কথাটাকে পাত্তা না দিলেও চলবে। ল্যাপটপের এখনকার চার্জার গুলো দারুন ফাঁকিবাজ। যখনই টের পায় চার্জ ফুল হয়ে গেছে সে চার্জ সাপ্লাই বন্ধ করে দেয়। কাজেই ৮ঘন্টা চার্জ দেয়া সম্ভব না।
** চার্জ দিলেন, কিন্তু ব্যাটারী কি ফুল পারফর্মেন্স দিচ্ছে ??? নাহ! প্রথমদিকে ব্যাটারী তার ফুল পারফর্মেন্স নিয়ে চলে না। চালাতে হলে এটাকে ক্যালিব্রেট করতে হয়। আই মিন, ব্যাটারী টিকে প্রথম কয়েকটি সাইকেল ফুল চার্জ ও ফুল ডিসচার্জ করতে হয়। কমপক্ষে প্রথম ৩/৪ টি সাইকেল ব্যাটারী কে ফুল চার্জ করুন, তারপর ফুল ডিসচার্জ করুন ( ওয়ার্নিং দেখিয়ে বন্ধ না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত)
** মেমোরী এফেক্ট নাই, কাজেই এই ব্যাটারীগুলোকে সবসময়ই পাওয়ার আউটলেটের সাথে কানেক্ট করা রাখা যায়। কিন্তু তাই বলে সবসময় কিন্তু না আবার। কারন ফুল চার্জ হওয়ার পরও যদি চার্জার লাগিয়ে রাখা হয়, তখন অনেক চার্জারই অটোমেটিক ব্যাটারী ডিসচার্জ করা শুরু করে। তাছাড়া এটি খানিকটা ক্ষতিকর। কাজেই যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করছেন না তখন এডাপ্টর আনপ্লাগ করে রাখুন। আর সম্ভব হলে নিশ্চিত করুন যে ব্যাটারী যখন চার্জ করছেন সেটা ১০০% ই চার্জ হয়েছে।
**লিথিয়াম ব্যাটারীর ক্ষেত্রে চার্জ দিতে বলার নির্দিষ্ট কোন বাধাধরা সময় নেই, দীর্ঘ স্থায়িত্বের জন্য অর্ধেকের কিছুটা কম অর্ধেক ৪০% এর মত চার্জ বাকি থাকতে চার্জ কানেক্ট করতে পারেন।
**এসি পাওয়ারে থাকাবস্থায় ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করিয়ে রাখবেন, কারন তাতে করে ডাটা খুঁজে পেতে সুবিধা প্রসেসরের, দ্রুত ও বটে। ফলাফল ব্যাটারী মুডে চললেও প্রসেসর দ্রুত ডাটা খুঁজে পাবে, হার্ডডিস্ককে বেশী কষ্ট করতে হবে না, সময় বাচাবে, বাচাবে ব্যাটারী লাইফ ও।
**দরকার না পড়লে ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন। নতুন এলইডি ডিসপ্লেগুলোতে অনেক কম ব্রাইটনেস রেখেও স্বাচ্ছন্দে কাজ করা সম্ভব।
**র্র্যাম বাড়িয়ে নিতে পারেন, এটা হার্ডডিস্কের উপরে চাপ কমায়, ফলে ব্যাকআপ বাড়বে।
**প্রয়োজন না হলে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ এমনকি কাজে না লাগলে (যদি মোবাইল দিয়ে নেট ইউজ করে থাকেন) বায়োস থেকে ইথারনেট কার্ড (ল্যান কার্ড) কেও ডিজ্যাবল করে দিন। উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর কি দরকার ???
** যদি গ্রাফিক্স কার্ড দরকার হয়, তাহলে কেনার সময় চেষ্টা করুন সুইচাবল ফীচার আছে কিনা দেখে কিনতে, সুবিধা হচ্ছে যখন ব্যাটারী মুডে চালাবেন, তখন গ্রাফিক্স কার্ড কে ডিজ্যাবল করে দিয়ে বিল্টইন গ্রাফিক্স চিপস কাজ করবে, বাড়তি গ্রাফিক্স কার্ড বন্ধ থাকায় নিম্নপক্ষে ১১ থেকে ১৯ ওয়াট বেচে যাবে আপনার। তাছাড়া গ্রাফিক্স কার্ড প্রয়োজনে প্রচুর পাওয়ার নিয়ে নিতে পারে, যা আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারীর পক্ষে খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। তাই ব্যাটারী মুডে গেম খেলার / গ্রাফিকাল সফটয়্যার নিয়ে কাজ করার চিন্তা ভাবনা থাকলে ভুলে যান, আর খেলতে হলেও লো প্রোফাইল সেটিংস এ বিল্টইন গ্রাফিক্সে চালান। তবে ব্যাটারী দেড় ঘন্টার বেশী ব্যাকআপ দিবে না সেই ক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন।
** ব্যাটারী মুডে এক্সটারনাল ডিভাইস না লাগিয়ে রাখা বেটার, কারন তারাও তো মানুষ........থুক্কু.... ইলেকট্রনিক ডিভাইস, তাদেরও চার্জ দরকার। আর সেই চার্জ যদি তারা ল্যাপটপের ব্যাটারী থেকেই নেয়া শুরু করে তাহলে তো সমস্যা!!!
**ফাইল কপি, এক্সটার্নাল ড্রাইভ এ নেয়া-আনা ব্যাটারী মুডে ব্যাকআপ টাইম কে ভালো প্রভাবিত করে, কারন এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক চার্জ নেয় আর এদিকে ইনটার্নাল হার্ডডিস্ককে বেশ স্পিডে রাইট করতে হয়।
**বাসায় যদি ইউপিএস থেকে থাকে, তাহলে এডাপ্টরকে ইউপিএস এর থ্রু তে চার্জ প্রসেস এ নিতে পারেন। সুবিধা হচ্ছে কারেন্ট চলে গেলেও এডাপ্টর জানবে সে বিদ্যুৎ পাচ্ছে, কাজেই ব্যাটারী মুডে যেতে হবে না ল্যাপটপকে। ইউপিএস এ কানেক্ট করিয়ে এই ভার্চুয়াল / এক্সটারনাল ব্যাটারীর সাহায্যে বাড়তি ব্যাকআপ পেতে পারেন কমপক্ষে এক ঘন্টা বার তার উর্ধে।
** ডেক্সটপ রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে চাইলে ব্যাটারী ফুল চার্জ হওয়ার পর খুলে রাখা ভাল, তবে যদি ইউপিএস ব্যাকআপ না থাকে, মনের ভুলেও এই চমৎকার কাজটি করতে যাবেন না। আর মাঝে মাঝে ক্যালিব্রেট করিয়ে নেয়া ভাল সেক্ষেত্রে
**এডাপ্টর যদি অটোমেটিক ভাবে ফুল চার্জ হওয়ার পরে চার্জ ডিসকানেক্ট না করতে পারে সেক্ষেত্রে হালকা সমস্যা। লম্বা সময় ধরে এসি পাওয়ারে চালানোর মানে ব্যাটারি ওভারচার্জ হতে থাকবে। যা কিনা কমিয়ে দিবে লাইফ সাইকেল কে।
** ব্যাটারী মোডে স্লিপ টাইম, ডিসপ্লে অফ টাইম, এবং হাইবারনেশন টাইম সবগুলোকেই দ্রুত করিয়ে দিন।
**শো-আপ ব্যাপারটা যদি খুব গুরুত্বপূর্ণ না হয়, ল্যাপটপে যদি দীর্ঘসময় এসি পাওয়ার ছাড়া কাজ করতে হয়, তাহলে উইন্ডোজ ক্ল্যাসিক থীম ব্যাবহার করুন, ডেক্সটপ ব্যাকগ্রাউন্ড কালার ব্ল্যাক ব্যবহার করুন। ড্র্যামাটিক ব্যাটারী ব্যাকআপ টাইম ইমপ্রুভ করবে।
**যাদের কোর আই ৩ / কোর আই ৫ তারা একটা ছোট্ট ট্রিক করতে পারেন। ব্যাটারী মুডে চালূ করার আগে বায়োস থেকে মাল্টিপ্রসেসর এবং হাইপারথ্রেডিং বন্ধ করে দিন। হাইপার থ্রেডিং বন্ধ করে দেয়ার ফলে উইন্ডোজ চারটি প্রসেসরের জায়গায় দুইটি প্রসেসর পাবে, এবং মাল্টিপ্রসেসর ফীচার বন্ধ করার ফলে CPU 0 চালু থাকবে কিন্তু CPU 1 বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ ২টি ফিজ্যিকাল কোর এবং ৪টি থ্রেডের বদলে একটি মাত্র ফিজিক্যাল কোর নিয়ে কাজ করতে থাকবে। কাজেই বিদ্যুৎ বেচে যাবে বেশ খানিক।
পুনশ্চঃ কোর ২ ডুয়ো ব্যবহারকারীরা মাল্টিপ্রসেসর ফীচার আর ডুয়াল কোর ব্যবহার কারীরা হাইপারথ্রেডিং ফীচার বন্ধ করে দেখতে পারেন।
পরের বার চার্জ দেয়ার সময় ব্যাটারী ভুলে যায় যে তার ৫০% অলরেডী চার্জড, সে ৫০% চার্জ করে এবং আস্তে আস্তে ধরে নেই, ওই ৫০% ই তার মূল ক্যাপাসিটি। (কি আজিব!!) ওইসব ব্যাটারীতে পুরো পারফর্মেন্স পেতে আপনাকে না চাইলেও ব্যাটারী ফুল ডিসচার্জ করতেই হতো। লিথিয়াম ব্যাটারীতে এই সমস্যা নেই , কাজেই যে কোন সময়ই চার্জে দিতে পারেন।
**লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারী গুলো ৩০০-৫০০ সাইকেল পর্যন্ত তার ফুল ক্যাপাসিটি তে সার্ভ করতে পারে, তারপর তার পারফর্মেন্স আস্তে আস্তে ড্রপ করে। খুব সম্ভবত ৩০০-৫০০ সাইকেল পরে ক্যাপাসিটি ২০% কমে যায়। তখন ব্যাটারী ক্যালিব্রেশন খানিকটা সহায়তা করে।
**লিথিয়াম ব্যাটারী প্রথম ব্যাবহারের পূর্বে সম্পূর্ণ চার্জ করে নেয়া উচিত। তবে দোকানদার যদি বলে থাকে ব্যাটারী ৮ঘন্টা চার্জ দিবেন ব্যাবহার করার আগে, তাহলে কথাটাকে পাত্তা না দিলেও চলবে। ল্যাপটপের এখনকার চার্জার গুলো দারুন ফাঁকিবাজ। যখনই টের পায় চার্জ ফুল হয়ে গেছে সে চার্জ সাপ্লাই বন্ধ করে দেয়। কাজেই ৮ঘন্টা চার্জ দেয়া সম্ভব না।
** চার্জ দিলেন, কিন্তু ব্যাটারী কি ফুল পারফর্মেন্স দিচ্ছে ??? নাহ! প্রথমদিকে ব্যাটারী তার ফুল পারফর্মেন্স নিয়ে চলে না। চালাতে হলে এটাকে ক্যালিব্রেট করতে হয়। আই মিন, ব্যাটারী টিকে প্রথম কয়েকটি সাইকেল ফুল চার্জ ও ফুল ডিসচার্জ করতে হয়। কমপক্ষে প্রথম ৩/৪ টি সাইকেল ব্যাটারী কে ফুল চার্জ করুন, তারপর ফুল ডিসচার্জ করুন ( ওয়ার্নিং দেখিয়ে বন্ধ না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত)
** মেমোরী এফেক্ট নাই, কাজেই এই ব্যাটারীগুলোকে সবসময়ই পাওয়ার আউটলেটের সাথে কানেক্ট করা রাখা যায়। কিন্তু তাই বলে সবসময় কিন্তু না আবার। কারন ফুল চার্জ হওয়ার পরও যদি চার্জার লাগিয়ে রাখা হয়, তখন অনেক চার্জারই অটোমেটিক ব্যাটারী ডিসচার্জ করা শুরু করে। তাছাড়া এটি খানিকটা ক্ষতিকর। কাজেই যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করছেন না তখন এডাপ্টর আনপ্লাগ করে রাখুন। আর সম্ভব হলে নিশ্চিত করুন যে ব্যাটারী যখন চার্জ করছেন সেটা ১০০% ই চার্জ হয়েছে।
**লিথিয়াম ব্যাটারীর ক্ষেত্রে চার্জ দিতে বলার নির্দিষ্ট কোন বাধাধরা সময় নেই, দীর্ঘ স্থায়িত্বের জন্য অর্ধেকের কিছুটা কম অর্ধেক ৪০% এর মত চার্জ বাকি থাকতে চার্জ কানেক্ট করতে পারেন।
**এসি পাওয়ারে থাকাবস্থায় ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করিয়ে রাখবেন, কারন তাতে করে ডাটা খুঁজে পেতে সুবিধা প্রসেসরের, দ্রুত ও বটে। ফলাফল ব্যাটারী মুডে চললেও প্রসেসর দ্রুত ডাটা খুঁজে পাবে, হার্ডডিস্ককে বেশী কষ্ট করতে হবে না, সময় বাচাবে, বাচাবে ব্যাটারী লাইফ ও।
**দরকার না পড়লে ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন। নতুন এলইডি ডিসপ্লেগুলোতে অনেক কম ব্রাইটনেস রেখেও স্বাচ্ছন্দে কাজ করা সম্ভব।
**র্র্যাম বাড়িয়ে নিতে পারেন, এটা হার্ডডিস্কের উপরে চাপ কমায়, ফলে ব্যাকআপ বাড়বে।
**প্রয়োজন না হলে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ এমনকি কাজে না লাগলে (যদি মোবাইল দিয়ে নেট ইউজ করে থাকেন) বায়োস থেকে ইথারনেট কার্ড (ল্যান কার্ড) কেও ডিজ্যাবল করে দিন। উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর কি দরকার ???
** যদি গ্রাফিক্স কার্ড দরকার হয়, তাহলে কেনার সময় চেষ্টা করুন সুইচাবল ফীচার আছে কিনা দেখে কিনতে, সুবিধা হচ্ছে যখন ব্যাটারী মুডে চালাবেন, তখন গ্রাফিক্স কার্ড কে ডিজ্যাবল করে দিয়ে বিল্টইন গ্রাফিক্স চিপস কাজ করবে, বাড়তি গ্রাফিক্স কার্ড বন্ধ থাকায় নিম্নপক্ষে ১১ থেকে ১৯ ওয়াট বেচে যাবে আপনার। তাছাড়া গ্রাফিক্স কার্ড প্রয়োজনে প্রচুর পাওয়ার নিয়ে নিতে পারে, যা আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারীর পক্ষে খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। তাই ব্যাটারী মুডে গেম খেলার / গ্রাফিকাল সফটয়্যার নিয়ে কাজ করার চিন্তা ভাবনা থাকলে ভুলে যান, আর খেলতে হলেও লো প্রোফাইল সেটিংস এ বিল্টইন গ্রাফিক্সে চালান। তবে ব্যাটারী দেড় ঘন্টার বেশী ব্যাকআপ দিবে না সেই ক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন।
** ব্যাটারী মুডে এক্সটারনাল ডিভাইস না লাগিয়ে রাখা বেটার, কারন তারাও তো মানুষ........থুক্কু.... ইলেকট্রনিক ডিভাইস, তাদেরও চার্জ দরকার। আর সেই চার্জ যদি তারা ল্যাপটপের ব্যাটারী থেকেই নেয়া শুরু করে তাহলে তো সমস্যা!!!
**ফাইল কপি, এক্সটার্নাল ড্রাইভ এ নেয়া-আনা ব্যাটারী মুডে ব্যাকআপ টাইম কে ভালো প্রভাবিত করে, কারন এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক চার্জ নেয় আর এদিকে ইনটার্নাল হার্ডডিস্ককে বেশ স্পিডে রাইট করতে হয়।
**বাসায় যদি ইউপিএস থেকে থাকে, তাহলে এডাপ্টরকে ইউপিএস এর থ্রু তে চার্জ প্রসেস এ নিতে পারেন। সুবিধা হচ্ছে কারেন্ট চলে গেলেও এডাপ্টর জানবে সে বিদ্যুৎ পাচ্ছে, কাজেই ব্যাটারী মুডে যেতে হবে না ল্যাপটপকে। ইউপিএস এ কানেক্ট করিয়ে এই ভার্চুয়াল / এক্সটারনাল ব্যাটারীর সাহায্যে বাড়তি ব্যাকআপ পেতে পারেন কমপক্ষে এক ঘন্টা বার তার উর্ধে।
** ডেক্সটপ রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে চাইলে ব্যাটারী ফুল চার্জ হওয়ার পর খুলে রাখা ভাল, তবে যদি ইউপিএস ব্যাকআপ না থাকে, মনের ভুলেও এই চমৎকার কাজটি করতে যাবেন না। আর মাঝে মাঝে ক্যালিব্রেট করিয়ে নেয়া ভাল সেক্ষেত্রে
**এডাপ্টর যদি অটোমেটিক ভাবে ফুল চার্জ হওয়ার পরে চার্জ ডিসকানেক্ট না করতে পারে সেক্ষেত্রে হালকা সমস্যা। লম্বা সময় ধরে এসি পাওয়ারে চালানোর মানে ব্যাটারি ওভারচার্জ হতে থাকবে। যা কিনা কমিয়ে দিবে লাইফ সাইকেল কে।
** ব্যাটারী মোডে স্লিপ টাইম, ডিসপ্লে অফ টাইম, এবং হাইবারনেশন টাইম সবগুলোকেই দ্রুত করিয়ে দিন।
**শো-আপ ব্যাপারটা যদি খুব গুরুত্বপূর্ণ না হয়, ল্যাপটপে যদি দীর্ঘসময় এসি পাওয়ার ছাড়া কাজ করতে হয়, তাহলে উইন্ডোজ ক্ল্যাসিক থীম ব্যাবহার করুন, ডেক্সটপ ব্যাকগ্রাউন্ড কালার ব্ল্যাক ব্যবহার করুন। ড্র্যামাটিক ব্যাটারী ব্যাকআপ টাইম ইমপ্রুভ করবে।
**যাদের কোর আই ৩ / কোর আই ৫ তারা একটা ছোট্ট ট্রিক করতে পারেন। ব্যাটারী মুডে চালূ করার আগে বায়োস থেকে মাল্টিপ্রসেসর এবং হাইপারথ্রেডিং বন্ধ করে দিন। হাইপার থ্রেডিং বন্ধ করে দেয়ার ফলে উইন্ডোজ চারটি প্রসেসরের জায়গায় দুইটি প্রসেসর পাবে, এবং মাল্টিপ্রসেসর ফীচার বন্ধ করার ফলে CPU 0 চালু থাকবে কিন্তু CPU 1 বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ ২টি ফিজ্যিকাল কোর এবং ৪টি থ্রেডের বদলে একটি মাত্র ফিজিক্যাল কোর নিয়ে কাজ করতে থাকবে। কাজেই বিদ্যুৎ বেচে যাবে বেশ খানিক।
পুনশ্চঃ কোর ২ ডুয়ো ব্যবহারকারীরা মাল্টিপ্রসেসর ফীচার আর ডুয়াল কোর ব্যবহার কারীরা হাইপারথ্রেডিং ফীচার বন্ধ করে দেখতে পারেন।
ফোল্ডার লক করতে চান?
ফোল্ডার লক করতে চান?
এমন অনেক জরুরি ফাইল
থাকে যেগুলো আমরা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চাই না। ফলে প্রয়োজন হয় লক
করার। এমএস ওয়ার্ড বা এক্লেল এর ফাইল লক করা যায় সহজেই কিন্তু ছবি বা
ভিডিও অথবা অন্য ধরনের ফাইল হলেই আর লক করা যায় না। সেজন্যে ফোল্ডার লক
করে দিলেই হলো। ফোল্ডার লক করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো মাই লকবক্স দ্বারা
লক করা। ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
দুনিয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়ে ফোল্ডার লক করুন.....
যে ফোল্ডারটি লক করতে চান সেই ফোল্ডারটির ভিতরে এই কপি করে নিয়ে পেষ্ট করুন। এবার এই Lockdir ফাইলটি ওপেন করুন। দুইবার একই পাসওয়ার্ড দিয়ে Encrypt এ ক্লিক করুন। এবার দেখবেন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন হয়ে গেছে। লক খুলতে হলে ফোল্ডারের ভেতর প্রবেশ করে Lockdir ওপেন করে পাসওয়ার্ড দিয়ে Customize সিলেক্ট অবস্তায় Decrypt এ ক্লিক করলে তিনটি অপশন আসবে Minimize to tray তে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি Minimize হবে আবার সফটওয়্যারটি ক্লোজ করে দিলে আবার লক হয়ে যাবে। Restore Encrypted এ ক্লিক করলে লক না খুলে আবার আগের যায়গায় চলে যাবে আর Cancel Decrypted এ ক্লিক করলে একেবারে আনলক হয়ে যাবে।
এটি অন্যান্য ফোল্ডার লক সফটওয়্যারের চেয়ে আলাদা কারণ
** এটা ইন্সটল করতে হয় না।
** অনেক হালকা একটি সফটওয়্যা
** একই পিসি একাধিক ব্যাক্তি ব্যবহার করলেও সমস্যা নেই কারন একেকটা ফোল্ডার একেকটা আলাদা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায়।
** ফোল্ডার কেউ ডিলিট করতে পারবে না।
** পেন ড্রাইভে কপি করা যাবে না।
দুনিয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়ে ফোল্ডার লক করুন.....
যে ফোল্ডারটি লক করতে চান সেই ফোল্ডারটির ভিতরে এই কপি করে নিয়ে পেষ্ট করুন। এবার এই Lockdir ফাইলটি ওপেন করুন। দুইবার একই পাসওয়ার্ড দিয়ে Encrypt এ ক্লিক করুন। এবার দেখবেন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন হয়ে গেছে। লক খুলতে হলে ফোল্ডারের ভেতর প্রবেশ করে Lockdir ওপেন করে পাসওয়ার্ড দিয়ে Customize সিলেক্ট অবস্তায় Decrypt এ ক্লিক করলে তিনটি অপশন আসবে Minimize to tray তে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি Minimize হবে আবার সফটওয়্যারটি ক্লোজ করে দিলে আবার লক হয়ে যাবে। Restore Encrypted এ ক্লিক করলে লক না খুলে আবার আগের যায়গায় চলে যাবে আর Cancel Decrypted এ ক্লিক করলে একেবারে আনলক হয়ে যাবে।
এটি অন্যান্য ফোল্ডার লক সফটওয়্যারের চেয়ে আলাদা কারণ
** এটা ইন্সটল করতে হয় না।
** অনেক হালকা একটি সফটওয়্যা
** একই পিসি একাধিক ব্যাক্তি ব্যবহার করলেও সমস্যা নেই কারন একেকটা ফোল্ডার একেকটা আলাদা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করা যায়।
** ফোল্ডার কেউ ডিলিট করতে পারবে না।
** পেন ড্রাইভে কপি করা যাবে না।
Subscribe to:
Posts (Atom)