Monday 30 January 2012

গুগল এডসেন্স নিয়ে আমাদের ১৪টি ভূল ধারনা




আমরা সবাই কম-বেশি ইন্টারনেটে টাকা কামাতে আগ্রহী। আর তাই আমাদের প্রথম টার্গেট গুগল এডসেন্স। কোনোমতে একটা ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট খুলে তিন চারটা এ্যাড বসিয়ে টাকার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। কিংবা টাকা কামানোর স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। তারপর এক সময় ভূল পদক্ষেপ নিতে থাকি কিংবা এডসেন্স ছেড়ে অন্য ওয়েবসাইটের পথ ধরি।
গুগল আসলে কি চায়? গুগল কনটেন্ট ভালবাসে। কনটেন্ট বলতে এখানে শুধুমাত্র লেখাকে বুঝাচ্ছি – ছবি, গান, ভিডিও – এসবের কোনোটারই মূল্য নাই গুগলের কাছে। আপনি কখনই গুগল থেকে ভিজিটর পাবেন না যদি না আপনার ওয়েবসাইট উচ্চমানের কনটেন্ট থাকে – নিজের কনটেন্ট লিখুন … কপি পেষ্ট কনটেন্ট দিয়ে চলবে না। বানান ভূল থেকে বিরত থাকুন, অহেতুক keyword ব্যবহার করবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। নিচের কয়েকটি কারনে গুগলের একাউন্ট ব্যান হতে পারে কিংবা পরিশ্রম অনুযায়ী আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।


১. শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের জন্য ব্লগ বানালে চলবে না, কারন সার্চ ইঞ্জিন বড়জোর পাঠককে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসবে কিংবা ক্লিক কিন্তু পাঠকই করবে। তাই লেখার  সময় পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিন দু’টোকেই মনে রাখুন। পাঠক যাতে পড়ে স্বাচ্ছন্দ্য পায়, তাই পয়েন্ট আকারে, প্রয়োজনে ছবি দিয়ে ব্লগ পোষ্ট করুন।

২. শুধুমাত্র টাকা কামানোর উদ্দেশ্য থেকে ব্লগ বানানো থেকে বিরত থাকুন।

৩. High Paying Keyword Niche টার্গেট করে ব্লগ বানিয়েছেন, কিন্তু সে অনুযায়ী ব্লগে কনটেন্ট নাই।

৪. অনলাইনে টাকা কামানো সহজ কাজ, এই ভেবে ব্লগ বানিয়েছেন আর ভেবেছেন – পাঠক হুড়োহুড়ি করে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে আর ক্লিক করা শুরু করবে।

৫. নিজে নিজে বুদ্ধি করে একটা একটা করে ক্লিক করেন কিংবা অন্যকে ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন।

৬. পড়তে অসুবিধা হয় এমন উৎকট ডিজাইন, অপ্রয়োজনীয় ছবি, শব্দ, widgets ব্যবহার করেছেন।

৭. এডসেন্স ব্যবহার করছেন, কিন্তু এডসেন্সের Channel ব্যবহার করছেন না। তাই কোন এ্যাড থেকে কয় টাকা কামাচ্ছেন, তা বুঝতে পারছেন না।

৮. গুগলের নিয়মকানুন কখনো পড়েননি – যেকোন সাইটেই এডসেন্স ব্যবহার করছেন।

৯. এমন কোনো পাতায় এ্যাড বসিয়েছেন, যেখানে কোনো কনটেন্টই নাই।

১০. একটির বেশি সচল এডসেন্স একাউন্ট খোলার চেষ্টা করছেন।

১১. অন্যদের CTR, Impressions, eCPM ইত্যাদি বলে দিয়েছেন।

১২. ছবির সাথেই গুগলের এ্যাড বসিয়েছেন – ভুলেও ছবির গা ঘেষে এ্যাড বসাবেন না।

১৩. অহেতুক এ্যাডের কোড পরিবর্তের চেষ্টা করবেন না। যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে এডসেন্স একাউন্ট থেকেই পরিবর্তন করুন।

১8. এমন টপিক নিয়ে ব্লগ বানিয়েছেন, যার Cost Per Click (CPC) খুবই কম। তাই আপনার আয়ও কম

গুগল এডসেন্স একাউন্টের জন্য আবেদন করার পূর্বে যা যা করবেন


আজকাল প্রচুর ইমেইল, মন্তব্য পাচ্ছি যেখানে পাঠকগণ জিজ্ঞাসা করছেন কেন এডসেন্সের জন্য আবেদন গুগল গ্রহন করছেন না। আমার মনে হয়, যতগুলো বিজ্ঞাপন দেখানোর ওয়েবসাইট আছে, তার মধ্যে গুগলের আবেদন প্রনালী সবচেয়ে সহজ। তারপরেও গুগল যাতে যেনতেন ওয়েবসাইটে এডসেন্স প্রদর্শিত না হয়, সেজন্য কিছু সহজ নিয়মকানুন মেনে চলে। এই নিয়মগুলো মেনে চললে আবেদন মঞ্জুর হতে বাধ্য। কেবলমাত্র ব্লগারদের নিজেদের অবহেলার জন্য আবেদন নামঞ্জুর হয়।

আজকে আমি কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা করব। অনুগ্রহ করে মনোযোগ সহকারে নিয়মগুলো মেনে চলার পরেই কেবলমাত্র একাউন্টের জন্য আবেদন করবেন। এছাড়া একবার একাউন্ট সক্রিয় হলে অবশ্যই অবশ্যই এই ১৪টি বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখবেন। কারণ একবার কোনো ভুলের কারনে একাউন্ট ব্যান হয়ে গেলে পরবর্তীতে একাউন্ট খুলতে প্রচুর ভোগান্তি পোহাতে হয়।
ওয়েবসাইটের ডোমেইন

আজকাল গুগল এডসেন্সের একাউন্টের জন্য নিয়মকানুন বেশ কঠিন করে দিয়েছে। প্রথমত যে বিষয়টি চোখে পড়ে তা হল গুগল কোনো সাবডোমেইনের জন্য এডসেন্স একাউন্ট খুলে দেয় না। অর্থাৎ .co.cc এর সাহায্যে যত ডোমেইন ব্যবহার করা হয়, সবগুলোই সাবডোমেইন। তাই এই ধরনের সাবডোমেইন ব্যবহার করে একাউন্ট খোলা সম্ভব নয়। আপনার নিজস্ব কোনো ডোমেইন থাকলে সেটি দিয়ে একাউন্টের জন্য আবেদন করুন, নতুবা আপনি blogspot.com এর ব্লগ ব্যবহার করেও একাউন্ট খুলতে পারবেন। আর একবার একাউন্ট সক্রিয় হয়ে গেলে সেটি ব্যবহার করে আপনি যেকোনো ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারবেন।

গুগল আবার অনেকসময় whois record চেক করে দেখে যে যিনি একাউন্টের জন্য আবেদন করেছেন, তিনিই কি ডোমেইনের মালিক কিনা। তাই ডোমেইন অন্যের নামে কিনে থাকলে এবং গুগল যদি মালিকানা প্রমাণ করতে বলে তাহলে নিজের নামে ডোমেইন ট্রান্সফার করে ডোমেইনের মালিকানা প্রমাণ করতে পারেন।
ওয়েবসাইটের কনটেন্ট

এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার মতে ৮৫% আবেদনই নাকচ হয় এই বিষয়ে অজ্ঞতার কারনে। ওয়েবসাইটে যদি কনটেন্ট না থাকে কিংবা খুবই অল্প থাকে, তাহলে আবেদন নাকচ হতে বাধ্য। আবার কপি-পেষ্ট আর্টিকেলের জন্যেও আবেদন নাকচ হয়।

আমার মতে অন্তত ১৫-২০ আর্টিকেল ১/২ মাসে ধীরে ধীরে পোষ্ট করে অত:পর এডসেন্সের জন্য আবেদন করা উচিত। কখনই হুটহাট করে এক গাদা আর্টিকেল পোস্ট করবেন না। গুগল এই বিষয়ে খুবই কড়া হয়ে গিয়েছে। এই মূর্হুতে ভারত এবং চীনের যেকোনো ব্লগের / ওয়েবসাইটের বয়স কমপক্ষে ৬ মাস না হলে তার জন্য এডসেন্সের একাউন্ট সক্রিয় করা হয় না।
গুগলে ইনডেক্স হওয়া পেজসংখ্যা

ওয়েবসাইটের কনটেন্টের সাথে ইনডেক্স হওয়ার বিষয়টি সর্ম্পকিত। আবেদন করার পূর্বে পরীক্ষা করে দেখুন আপনার ওয়েবসাইটের কতটি পেজ ইনডেক্স হয়েছে। কতটি পেজ ইনডেক্স হয়েছে তা জানতে গুগলে site:http://www.yoursite.com দিয়ে সার্চ করে দেখুন। যে কয়টি পেজ ফলাফলে দেখতে পাবেন সেই কয়টি পেজই গুগলে ইনডেক্স হয়েছে।

যদি দেখেন একটি পেজও ইনডক্স হয়নি, তাহলে আবেদন করা থেকে বিরত থাকুন। ব্যাকলিংকের উপর জোর দিন, একবার ব্যাকলিংক পাওয়া শুরু হলে, ইনডেক্সও জলদি জলদি হয়ে যাবে। ব্যাকলিঙ্ক বিষয়ে জানতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে Incoming Link এর গুরুত্ব পোষ্টটি পড়ুন।
ওয়েবসাইটের ডিজাইন

যতদূর সম্ভব ওয়েবসাইটের ডিজাইন সাধাসিধা রাখুন, অহেতুক উইজেট বসানো থেকে বিরত থাকুন। সম্ভব হলে Contact, Disclaimer, Terms & Conditions, সাইটম্যাপ পেজগুলো যুক্ত করুন।
ওয়েবসাইটে ভিজিটর / ট্রাফিক

গুগল নিদির্ষ্ট করে ট্রাফিক সম্বন্ধে কিছু বলেনি, কিন্তু আমার মতে হালকা পাতলা ট্রাফিক থাকলে আবেদনের বিষয়টি সহজ হয়ে যায়।

সাথে থাকুন, ভাল থাকুন।



Website Devlopment Tools

  ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট টুলস





অপারেটিং সিস্টেম: উবুন্টু

ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের জন্য লিনাক্স হচ্ছে আদর্শ একটি অপারেটিং সিস্টেম। এর নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ভাইরাসের প্রভাব থেকে মুক্ত, উন্নতমানের সফটওয়্যারের বিনামূল্যে প্রাপ্যতা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের জন্য লিনাক্স অত্যন্ত জনপ্রিয়। ইন্টারনেটে বেশিরভাগ সার্ভার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে চালানো হয়। তাই নিজের কম্পিউটারে সার্ভারের আমেজ পেতে ওয়েব ডেভেলপাররা মূলত লিনাক্স ব্যবহার করে থাকে। লিনাক্সের রয়েছে শত শত সংস্করণ, যার মধ্যে উবুন্টু হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। বলা বাহুল্য, উবুন্টু ওয়েব ডেভেলপার ছাড়াও সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে সমান জনপ্রিয়। অপারেটিং সিস্টেমটি www.ubuntu.com সাইট থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করা যায়, অথবা shipit.ubuntu.com এ গিয়ে আবেদন করলে উবুন্টুর একটি সিডি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আবেদনকারীর ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।


ওয়েবসাইট ব্রাউজার: ফায়ারফক্স

ওয়েবসাইট ডেভেলপারদের কাছে মজিলা ফায়ারফক্স (Firefox) ব্রাউজার প্রথম পছন্দ। দ্রুত এবং নিরাপদ ব্রাউজার হিসেবে ফায়রাফক্স দিনে দিনে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ফায়ারফক্সের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটিকে ব্যবহারকারীর নিজের ইচ্ছে মত পরিবর্তন করা যায়। ফায়ারফক্সের ওয়েবসাইট থেকে Add-ons বা অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইন্সটল করে এটিকে একটি শক্তিশালী ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টুলে পরিণত করা যায়। যা দিয়ে একটি ওয়েবসাইটে HTML, CSS, Javascript এর বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজে এবং সাথে সাথে সমাধান করা যায়। ওয়েব ডেভেলপমেন্টে সাহায্যকারী কয়েকটি উল্লেখযোগ্য Add-ons হচ্ছে - Firebug, Web Developer, FireFTP, Console², ColorZilla ইত্যাদি।


কোড এডিটর: জীনি

প্রোগ্রামিং করার জন্য জীনি (Geany) হচ্ছে খুবই ছোট এবং হালকা একটি IDE বা কোড এডিটর। এটি খুব দ্রুত কাজ করে, ফলে যে কোন গতির কম্পিউটারে জীনিকে সহজেই চালানো যায়। এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - সিনট্যাক্স হাইলাইটিং অর্থাৎ কোডকে বিভিন্ন রঙের ফন্টে দেখার ব্যবস্থা , কোড ফোল্ডিং বা বড় কোডকে সংক্ষিপ্ত আকারে দেখা, অটো কমপ্লিশন বা বিভিন্ন ভেরিয়েবল সয়ংক্রিয়ভাবে লেখা, কোডকে কম্পাইল এবং এক্সিকিউট করার ব্যবস্থা, সাধারণ প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। www.geany.org সাইট থেকে লিনাক্স এবং উইন্ডোজ উভয় প্লাটফরমের জন্য জীনি ডাউনলোড করা যায়।



এফটিপি ক্লায়েন্ট: ফাইলজিলা

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সার্ভারে অপলোড করতে প্রয়োজন একটি এফটিপি (FTP) ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার। নেটে অনেক ধরনের এফটিপি ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়, যার মধ্য Filezilla নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার সফটওয়্যার। এর ইন্টারফেস বা বাহ্যিক চেহারা বেশ সহজ সরল এবং উন্নতমানের। ফাইলজিলার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সার্ভারের সাথে একসাথে সর্বোচ্চ ১০ টি সংযোগ স্থাপন করতে পারে, ফলে ফাইল আদান-প্রদান হয় দ্রুতগতিতে। উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্সের চালু হতে সক্ষম এই সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.filezilla-project.org সাইট থেকে। উবুন্টু ব্যবহারকারীরা সাইন্যাপটিক প্যাকেজ ম্যানেজার সফটওয়্যার থেকে সরাসরি এটি ইন্সটল করতে পারবেন।



সাবভার্সন ক্লায়েন্ট: রেপিড এসভিএন

সাবভার্সন (Subversion) হচ্ছে একটি জনপ্রিয় ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম। একই প্রজেক্টে যখন একাধিক প্রোগ্রামার কাজ করে তখন সাবভার্সন ব্যবহার করে কাজ করাটা অপরিহার্য হয়ে উঠে। এই পদ্ধতিতে মূল প্রজেক্টটি একটি সার্ভারে জমা থাকে। কাজ শুরু করতে প্রত্যেক প্রোগ্রামার সার্ভার থেকে প্রজেক্টের একটি কপি নিজের কম্পিউটারে নিয়ে আসে এবং কাজ শেষ হলে তা সার্ভারে জমা দেয়। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে একজনের কোড দিয়ে অন্য আরেকজনের কোড প্রতিস্থাপন হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। প্রয়োজনবোধে পূর্ববর্তী যে কোন ভার্সনের কোডকে ফেরত পাওয়া যায়। এই সাবভার্সনকে গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের মাধ্যমে ব্যবহার করতে একটি চমৎকার ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে রেপিড এসভিএন (RapidSVN)। নতুনদের জন্য এটি একদিকে যে রকম সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে, অন্যদিকে অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদেকে সাবভার্সনের সকল ফিচার ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়। www.rapidsvn.org সাইট থেকে সকল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য রেপিড এসভিএন ডাউনলোড করা যায়।



ডিফ ও মার্জ: মেল্ড

মেল্ড (Meld) হচ্ছে একটি ভিজুয়্যাল ডিফ ও মার্জ (Diff & Merge) সফটওয়্যার। অর্থাৎ এই সফটওয়্যার দিয়ে দুটি একই ধরনের ফাইলের পার্থক্যগুলো দেখা যায় এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা যায়। এটিকে রেপিড এসভিএন সফটওয়্যারের সাথেও সংযুক্ত করা যায়। একই ফাইলকে দুইজন প্রোগ্রামার পরিবর্তন করলে এই সফটওয়্যারটি খুব সহজেই প্রত্যেকের কোডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে দেয়। এই পদ্ধতিতে সাবভার্সনের কনফ্লিক্টকে সহজেই সমাধান করা যায়।



ভার্চুয়াল মেশিন: ভার্চুয়ালবক্স

লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে যারা কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সাহায্যকারী একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ভার্চুয়ালবক্স (VirtualBox) নামক এই ভার্চুয়াল মেশিন সফটওয়্যারটি। এর মাধ্যমে যে কোন অপারেটিং সিস্টেমকে লিনাক্সের মধ্যেই চালানো যায়। প্রায় সময় দেখা যায় একই ওয়েবসাইটকে ভিন্ন ভিন্ন ব্রাউজার ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রদর্শন করে। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সকল জনপ্রিয় ব্রাউজারে দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফায়ারফক্স কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই একটি ওয়েবসাইটকে প্রদর্শন করে। কিন্তু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে CSS ও Javascript এর কোডকে সঠিকভাবে প্রদর্শন করতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার যেহেতু লিনাক্সে চালু হয় না তাই ভার্চুয়ালবক্সের মাধ্যমে উইন্ডোজ ইন্সটল করে তাতে ওয়েবসাইট পরীক্ষা করে দেখা যায়।



ইমেইজ এডিটর: গিম্প

আমাদের দেশে ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যার বলতে সবাই ফটোশপকেই বোঝে। অথচ ফটোশপের বিকল্প অত্যন্ত শক্তিশালী সফটওয়্যার হচ্ছে গিম্প (Gimp)। এটি উবুন্টু লিনাক্সের সাথে ইন্সটলকৃত সফটওয়্যার হিসেবে পাওয়া যায়। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা www.gimp.org সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। একটি আধুনিক ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যারে যে সকল ফিচার থাকা প্রয়োজন তার সবই গিম্পে রয়েছে। ইন্টারনেটে গিম্পের অসংখ্য টিউটোরিয়াল রয়েছে যা দিয়ে একজন নতুন ব্যবহারকারী সহজেই শিখতে পারবে।



বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের জুন ২০০৯ সংখ্যায় প্রকাশিত।

Sunday 29 January 2012

        Daily Diner Sheshe

        The Daily Dinkal







Bengali Fortnightly & Monthly, Bangladesh
Annannya   Anannya





  Necessary Web Address

1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26

Computer Tips

 

WINDOWS FIREWALL PROTECT YOUR PC....

WINDOWS FIREWALL IS MOST IMPORTANT TOOLS FOR COMPUTER SECURITY .
SO YOU MUST BE CONFIGURE YOUR COMPUTER ......

DOWNLOADS 1ST TIPS "বাংলায় ডাউনলোড করুন" pdf file.

Are You Forget Your windows PASSWORD ....?

ARE YOU FORGET YOUR WINDOWS PASSWORD ?

DO NOT WORRY ! YOU EASILY RECOVER YOUR PASSWORD BY FLOWING PROCESS .....


1) DOWNLOAD THIS FILE ( বাংলায় ডাউনলোড করুন ) pdf file

ANOTHER PROCESS....

2)DOWNLOAD THIS FILE ( বাংলায় ডাউনলোড করুন ) pdf file


Computer Tips



PC Guide Tips
Vista Tips
Digital Video Recorder Tips Make Money
WiMAX Technology Tips What is DSL?
Wireless Headset Tips DSL ISPs
USB Tips Direct TV DSL
DSL vs. Cable Tips DSL Hardware
Mobile Ring Tones Tips Cheap DSL Tips
Wireless printer DSL Broadband  Tips
DSL Reports Wireless Router Tips
DSL Providers Tips Wireless Network Tips
Wireless Broadband Paging System Tips
Wireless Internet Tips Wireless Security Tips
DSL Filters  Wireless Keyboard Tips
Buying Mobile Tips Wireless Stereo Tips 
Wireless Mouse Tips Signaling SystemTips
VoIP Tips Mobile VirusesTips
Scanner Tips Tips Managing MobileTips
Satellite TV Tips Web Cam Tips
GPRS Tips Tips Mobile Manners Tips
Subwoofer Tips Mobile Maintenance Tips
Scanning Tips Tips WAN TipsTips 
Retail Computer Tips Tips CD and DVD labels Tips
MP3 Players Tips Internet Free Fax Tips

Bangla Tutorial Book












Sunday 22 January 2012

Real Steel (2011)

Real Steel (2011) Dual Audio Mediafire Download Single Links



  • 0

||Real Steel (2011)||

[BRRip 720P | Mediafire]

*Dual Audio Hindi & English*

Poster Of Real Steel (2011) Full Movie In Hindi And English Dual Audio Free Download At worldfree4u.com

Director: Shawn Levy
Release Date: 7 October 2011
Genre: Action | Drama | Sci-Fi
Stars: Hugh Jackman, Evangeline Lilly and Dakota Goyo
Storyline: A gritty, white-knuckle, action ride set in the near-future, where the sport of boxing has gone hi-tech, ‘Real Steel’ stars Hugh Jackman as Charlie Kenton, a washed-up fighter who lost his chance at a title when 2000-pound, 8-foot-tall steel robots took over the ring. Now nothing but a small-time promoter, Charlie earns just enough money piecing together low-end bots from scrap metal to get from one underground boxing venue to the next. When Charlie hits rock bottom, he reluctantly teams up with his estranged son Max (Dakota Goyo) to build and train a championship contender. As the stakes in the brutal, no-holds-barred arena are raised, Charlie and Max, against all odds, get one last shot at a comeback.

Screen Shot Of Hollywood Movie Real Steel (2011) In Hindi English Full Movie Free Download And Watch Online at worldfree4u.com
Mediafire Resumable Download Links For Hollywood Movie Real Steel (2011) In Dual Audio
Watch Online Hollywood Movie Real Steel (2011) In Hindi English On Megavideo
Single Resumable Download Link For Hollywood Movie Real Steel (2011) In  Dual Audio

Say-Thanks
Downloading Links||Single Resumable Download Links Size: 685MB||
Uploadorb | Muchshare | Filekeen | Glumboupload
||Download Movie Via Resumable Splitted 172Mb Parts||
Mediafire Download Links: Part-1 | Part-2 | Part-3 | Part-4
Gotupload Download Links: Part-1 | Part-2 | Part-3 | Part-4